Wednesday, December 23, 2015

Sunday, December 20, 2015

এবার মোবাইলে প্রফেশনাল গ্রাফিক্সের কাজ

 মোবাইলে গ্রাফিক্স এর কাজ করবার জন্যে মার্কিন সফটওয়্যার নির্মাতা অ্যাডোবি ইনকর্পোরেটেড নিয়ে এলো নতুন এক অ্যাপ ‘অ্যাডোবি পোস্ট’।
প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ‘টেকক্রাঞ্চ’ থেকে জানা গেছে, মোবাইলে গ্রাফিক্সের কাজ আরও সহজ করবার জন্যে অ্যাডোবি ইনকর্পোরেটেড সংস্থাটি এই নতুন অ্যাপ বাজারে নিয়ে এসেছে। মার্কিন সংস্থাটি এর আগে অ্যাডোবি স্লেট, অ্যাডোবি ভয়েস ইত্যাদি অ্যাপ বাজারে নিয়ে এসেছিল।
adobe post

বিশ্ব ইজতেমা ২০১৫ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

বিশ্ব ইজতেমা ২০১৫ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী


বিশ্ব ইজতেমা ২০১৫ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব ইজতেমা ২০১৫ উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তিনি বলেছেন...

    “বিশ্ব মুসলিমের অন্যতম বৃহৎ সমাবেশ বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে আমি দেশবাসী এবং বিশ্বের সকল মুসলমানকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ।

    রাজধানী ঢাকার উপকণ্ঠে টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে এই বিশ্ব ইজতেমা ইসলামের মর্মবাণী প্রচার ও প্রসারের ক্ষেত্রে তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে।

    ইজতেমায় আগত বিদেশি মেহমানদের মাধ্যমে আবহমানকাল ধরে আমাদের লালিত অসাম্প্রদায়িক চেতনা, অকৃত্রিম সরলতা ও অতিথিপরায়ণতা এবং সহিষ্ণুতার আলোকবার্তা বিশ্ব দরবারে পৌঁছে যাবে।

    আমি আশা করি, এ মহান ধর্মীয় সমাবেশ বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অনন্য ভ‚মিকা রাখবে। দেশ ও বিশ্বের সর্বস্তরের মানুষ ও মুসলিম উম্মার ঐক্য, সংহতি ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করবে।

    আমি বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে মহান আল্লাহর দরবারে দেশবাসী ও মুসলিম উম্মার সুখ, শান্তি ও কল্যাণ এবং দেশের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি।  

    আমি বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।

Friday, December 18, 2015

l ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য কিছু কথা



·         l ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য কিছু কথা
প্রিয়,ছাত্র /ছাত্রীরা আশা করি তোমরা সবাই ভালো আছো। যারা এস এস সি পরীক্ষার্থী তাদের জন্য বলছি।পরীক্ষার জন্য ভালোভাবে প্রস্তুতি নাও। ভালো রেজাল্ট কর এটাই আমার কাম্য। বিশেষ করে আজ আমি এই পুষ্টে তোমাদের কে অন্য একটা টিপস দিতে চাচ্ছি।যদি কারো ভালো লাগে তাহলে হয়তো উপকারে আসতে পারে।


Wednesday, December 16, 2015

How to keep first your computer

কম্পিউটার আজ আমাদের নিত্য ব্যবহার্য যন্ত্রে পরিনত হয়েছে। বর্তমান সময়ে কম্পিউটার ছাড়া কোন কিছু কল্পনা করা সম্ভব না। যে কোন পেশার মানুষ হোক না কেন, কম্পিউটার ছাড়া যেন পরিপূর্নতা হয় না। 

অফিসিয়াল কাজ কর্মে, নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজ করতে, মুভি, গান, গ্রাফিক্স ইত্যাদি বহুবিদ কাজে কম্পিউটার ছাড়া আমাদের একবারেই চলে না। কিন্তু দীর্ঘদিন কম্পিউটার চালানোর ফলে একসময় আমাদের সেই যন্ত্রটির গতি আর আগের মতো থাকে না। অনেক স্লো হয়ে যায়। 

তখন আমরা সাধারনত দুইটি কাজ করে থাকি। হয় কম্পিউটারটির কোন সমস্যা হয়েছে মনে করে টেকনেশিয়ানের কাছে নিয়ে যাই অথবা নতুন করে অপারেটিং ইনস্টল করি। কিন্তু একটু ভালো ধারণা থাকলেই কম্পিউটারটিকে সবসময় গতিময় রাখতে পারেন। তাহলে চলুন যেনে নেই কিভাবে আপনার কম্পিউটারটিকে সুপার ফাস্ট করে তুলবেন।

১. অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম দূর করুনঃ

কোন প্রোগ্রাম ইনস্টল করার সময় অনেক অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম এর সাথে সাথে ইনস্টল হয়ে যায়। যা আপনার পিসির পার্ফর্মেন্স কমিয়ে দিতে পারে। তাই আগে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম দূর করুন। এজন্য আপনার পিসির Start মেনু হতে control প্যানেলে যান। সেখান থেকে Programs and Features এ গিয়ে অনাকাংখিত প্রোগ্রামগুলো রিমুভ করেন।

২. অপ্রয়োজনীয় জাঙ্ক ফাইল দূর করেনঃ

কম্পিউটার চালানোর সময় নানা রকম অনেক অপ্রইয়োজনীয় ফাইল নিজে নিজেই সৃষ্টি হয়, যা আমাদের পিসির গতি অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। এই অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো ডিলিট করতে Run এ গিয়ে prefetch লিখে এন্টার চাপুন এবং সবগুলো ফাইল রিমুভ করুন। 

এর পর %temp% লিখে এন্টার চাপুন এবং সকল ফাইল ডিলিট করুন। এই কাজগুলো অটোমেটিক ক্লিকে করতে নিচের কোডটুকু একটা text ফাইলে লিখে সেভ করুন। এরপর ফাইলের নাম পরিবর্তন করে junk_remover.bat নামে সেভ করুন। এবার ডাবল ক্লিক করলেই অপ্রয়োজনীয় জাঙ্ক ফাইল সমূহ রিমুভ হয়ে যাবে।

Monday, December 14, 2015

কোরআন এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ আয়াত

কোরআন এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ আয়াত সম্পর্কে

সুরা হাশরের সর্বশেষ তিন আয়াত


هُوَ اللَّهُ الَّذِي لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ عَالِمُ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ هُوَ الرَّحْمَنُ الرَّحِيمُ
“হু আল্লা হুল্লাজী লা(আ) ইলাহা ইল্লা হু। আলিমুল গাইবী ওয়াশ শাহাদাতী হুয়ার রাহমানুর রাহীম।
هُوَ اللَّهُ الَّذِي لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ الْمَلِكُ الْقُدُّوسُ السَّلَامُ الْمُؤْمِنُ الْمُهَيْمِنُ الْعَزِيزُ الْجَبَّارُ الْمُتَكَبِّرُ سُبْحَانَ اللَّهِ عَمَّا يُشْرِكُونَ
হু আল্লা হুল্লাজী লা(আ) ইলাহা ইল্লা হু। আল মালিকুল কুদ্দুসুস সালামুল ম্যু মিনুল মুহাইমিনুল আজিজুল জাব্বারুল মুতাকাব্বির। ছুব হানাল্লাহী আম্মা ইউশরিকুন।
هُوَ اللَّهُ الْخَالِقُ الْبَارِئُ الْمُصَوِّرُ لَهُ الْأَسْمَاء الْحُسْنَى يُسَبِّحُ لَهُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَهُوَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ
হু আল্লাহুল খালেকুল বারিয়্যুল মুছাওরেলাহুল আছমা(আ)উল হুছনা। ইউ ছাব্বিহু লাহু মা ফিছ ছামা ওয়াতি ওয়াল আরদ্ ওয়া হুয়াল আজীজুল হাকীম।“


সুরা হাশরের সর্বশেষ তিন আয়াত পাঠ করিবে । আল্লাহ তায়ালা তাহার জন্য ৭০ হাজার ফেরেশতা নিযুক্ত করে দিবেন,তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত পাঠকারীর জন্য রহমতের দোয়া করবে। যেদিন এই আয়াত তিনটি পাঠ করিবে সেদিন পাঠকারী মারাগেলে শহীদের মউত হাসিল করিবে। যে ব্যক্তি সন্ধ্যায় এভাবে পাঠ করিবে সেও একই মর্তবা লাভ করিবে। (সুবহানআল্লাহ)
 আয়াতূল কুরছী

হাদীস শরীফ এ বর্ণিত আছে, যে লোক সকালে ও শয়নের পূর্বে আয়াতূল কুরছী পাঠ করবে, আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং তার তত্ত্বাবধানকারী। কাজেই সারাদিনের মধ্যে শয়তান তার নিকট ঘেঁষতে পারে না। কেননা, আয়াতুল কুরছী পাঠকারীর নিকট শয়তান আগমন করবে না বলে ওয়াদাবদ্ধ রয়েছে।

হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, প্রত্যেক বস্তুর একটি শীর্ষস্থান থাকে। পবিত্র কোরআনের শীর্ষস্থান হলো সুরা বাকারা। আর এ সুরায় এমন একটি আয়াত বিদ্যমান যা পবিত্র কোরআনের সমস্ত আয়াতের মধ্যে শীর্ষস্থানীয়। তা হল আয়াতুল কুরছী। (তিরমযী শরীফ)

প্রত্যেক নামাযের পর চৌদ্দবার আয়াতুল কুরছী পাঠ করলে যাবতীয় বালা-মুসীবত ও বিপদাপদের থেকে মুক্তি লাভ হয়।

اللّهُ لاَ إِلَـهَ إِلاَّ هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ لاَ تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَلاَ نَوْمٌ لَّهُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الأَرْضِ مَن ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلاَ يُحِيطُونَ بِشَيْءٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلاَّ بِمَا شَاء وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ وَلاَ يَؤُودُهُ حِفْظُهُمَا وَهُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيمُ


আল্লাহু লা (আ)ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুম লা তা খুজুহু সিনাত্যু ওয়ালা নাওম। লাহু মা ফিছ ছামা ওয়াতি ওয়ামা ফিল আরদ্।মান জাল্লাজী ইয়াস ফায়ু ইন দাহু(উ) ইল্লা বি ইজনিহি ইয়া লামু মা বাইনা আইদিহিম ওয়ামা খাল ফাহুম ওয়ালা ইউ হিতুনা বিশাই ইম মিন ইল্ মিহি(হি) ইল্লা বিমা সা (আ) ওয়াসিয়া কুরসি ইউ হুস ছামা ওয়াতি ওয়াল আরদ্ ওয়ালা ইয়া উদুহু হিফজুহুমা ওয়াহুয়াল আলিউল আজীম।

আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই, তিনি জীবিত, সবকিছুর ধারক। তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না এবং নিদ্রাও নয়। আসমান ও যমীনে যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর। কে আছ এমন, যে সুপারিশ করবে তাঁর কাছে তাঁর অনুমতি ছাড়া? দৃষ্টির সামনে কিংবা পিছনে যা কিছু রয়েছে সে সবই তিনি জানেন। তাঁর জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোন কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না, কিন্তু যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন। তাঁর সিংহাসন সমস্ত আসমান ও যমীনকে পরিবেষ্টিত করে আছে। আর সেগুলোকে ধারণ করা তাঁর পক্ষে কঠিন নয়। তিনিই সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান।